
About Me
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit. Eum in eos saepe ipsa cupiditate accusantium voluptatibus quidem nam, reprehenderit, et necessitatibus adipisci labore sit veritatis vero tempore sequi at sed facere dolore. Quae obcaecati eius quasi doloribus illum minus fugit.
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit. Eum in eos saepe ipsa cupiditate accusantium voluptatibus quidem nam, reprehenderit,
What I Do
Business Stratagy
I throw myself down among the tall grass by the stream as Ilie close to the earth.
Business Stratagy
I throw myself down among the tall grass by the stream as Ilie close to the earth.
My Best Work
The services provice for Android user
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing elit. Modi, quidem dignissimos. Perspiciatis fuga soluta officiis eligendi labore, omnis ut velit vitae suscipit alias cumque temporibus.
Responsive design
Quiz builder
Certification
Stats & reports
Retina ready

The services provice for Development
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing elit. Modi, quidem dignissimos. Perspiciatis fuga soluta officiis eligendi labore, omnis ut velit vitae suscipit alias cumque temporibus.
Responsive design
Quiz builder
Certification
Stats & reports
Retina ready

The services provice for Android user
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing elit. Modi, quidem dignissimos. Perspiciatis fuga soluta officiis eligendi labore, omnis ut velit vitae suscipit alias cumque temporibus.
Responsive design
Quiz builder
Certification
Stats & reports
Retina ready

Our Trusted Client
Testimonial

Amy Smith Engineer
@mr_rasel Ypur plaser well for your template from @mr_faruk There is no is best issueusing it too. It'll really speed up the design and development process :).

Amy Smith Engineer
@mr_rasel Ypur plaser well for your template from @mr_faruk There is no is best issueusing it too. It'll really speed up the design and development process :).

Amy Smith Engineer
@mr_rasel Ypur plaser well for your template from @mr_faruk There is no is best issueusing it too. It'll really speed up the design and development process :).

Amy Smith Engineer
@mr_rasel Ypur plaser well for your template from @mr_faruk There is no is best issueusing it too. It'll really speed up the design and development process :).
Our Pricing
Use the free templates with your whole team or choose a premium. ith your whole team or choose a premium.
Get the bundle and get lifetime support and one year updates.
STARTER
Try and decide.$0
BUNDLE
Try and decide.$60
My Blog
রিসার্চ ইথিক্স নিয়ে কিছু কথা –
রিসার্চ ইথিক্স নিয়ে কিছু কথা –
আমার মনে হয় বিদেশে পড়তে যাওয়া অথবা উচ্চশিক্ষায় রিসার্চ শুরু করার আগে কিছু ব্যাপার আমাদের বুঝা উচিৎ। যেমন, আমার রিসার্চের ফলাফল কখন মিডিয়াতে আসা উচিৎ, কখন এসব নিয়ে কথা বলা উচিৎ, কখন এসব শেয়ার করা উচিৎ- এসব শিক্ষা আর মানসিকতা নিজের মধ্যে রাখা উচিৎ। সচরাচর একটা কাজ করে সেটা জার্নালে পাবলিশ করে সেটা নিয়ে কিছু লিখা সবাইকে বুঝানোর জন্য শেয়ার করা জেতেই পারে। নিজের আনন্দটা অন্যদের সাথে শেয়ার করা বিজ্ঞানের প্রচার এবং প্রকাশের জন্য দরকার। এটা করলে যারা জানে না তারা যেমন জানবে, তেমনি অনেকেই কাজ করার মোটিভেশন পাবে। কিন্তু, সবকিছুর মধ্যে একটা সীমারেখা থাকে সেটা আমাদের রিসার্চ শুরুর আগেই বুঝতে হবে।
রিসার্চ করার প্রথম একটা ব্যাপার হলো বিবেক/নীতি ঠিক রাখা। মানুষের কাজে আসে এমন কিছু করার চেষ্টা করা। নিজের কৃতিত্ব দফার দফার দেখানোর জন্য যে বিজ্ঞান নয় সেটা আমরা অনেকেই শিখি না, শিখলেও মানি না। ভালো কিছু হলে বিজ্ঞানীরাই বা বিজ্ঞান যারা বুঝে তারাই প্রথম এসব নিয়ে কথা বার্তা বলবে, বিজ্ঞান বুঝে না যারা তারা নিশ্চয়ই নয়। তাই এসব মিথ্যা জিনিষপত্র অথবা যা এখনো সম্পূর্ণ হয় নাই সেটা নিয়ে মাতামাতি করা নিজেকে মূর্খের মত প্রকাশ করা ছাড়া আসলেই কিছু না। যারা বিজ্ঞান বুঝে তারা এসব নিয়ে হাসাহাসি করবে অথবা এড়িয়ে যাবে।
দেশের পত্রপত্রিকাতে শুধু দেখি বিদেশে এই বাংলাদেশী রিসার্চ করে কিছু আবিষ্কার করে পৃথিবী বাঁচিয়ে ফেলেছে, ঐ বিজ্ঞানী দেশ বিদেশের গর্ব আর রক্ষাকর্তা হয়ে উঠেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বিদেশের যেখানে কাজটা করা হয়েছে সেখানের মিডিয়াতে এইসবের আনাগুনা তো দূরের কথা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউজেও এসব বড় বড় আবিষ্কারের কথা লিখা হয় না। এসব জিনিষ মিডিয়াতে কারা লিখে, কেন লিখে, কেন মানুষকে উল্টাপাল্টা বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, কারা এসব ভুলভাল না বুঝে শেয়ার করে সেটা একটা অদ্ভুত ব্যাপার লাগে। অনেক সময় এসব শেয়ার করে মানুষজন ”intellectual property” law ভঙ্গ করে। নিজের কাজ patent করার আগেই এসব প্রচার করলে patent-rights নষ্ট হয়।
যাইহোক, এসব করা থেকে একজন বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের উচিৎ নিজেকে বিরত রাখা। দিনশেষে, উল্টাপাল্টা বলে কয়দিন ফেমাস হওয়া যায়, কিন্তু বিজ্ঞানে বেশীদিন আগানো যায় না, মানুষের সেবাও করা যায় না।
লিখেছেনঃ Saiful Roney
PhD candidate, Faculty of Medicine,
The University of Queensland
ঘরে বসে IELTS প্রস্তুতি নেওয়ার উপায়
ঘরে বসে IELTS প্রস্তুতি নেওয়ার উপায়
ঘরে বসে IELTS প্রস্তুতি নেওয়ার উপায় জেনে নিন দেশের বাইরে পড়ালেখা, কাজ বা বসবাসের জন্য কেউ যেতে চাইলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হিসেবে IELTS এর স্কোর চাওয়া হয়ে থাকে। IELTS এ কাঙ্ক্ষিত স্কোর তুলতে প্রয়োজন যথাযথ প্রস্তুতি; নতুবা পরীক্ষার ফল বিপর্যয় হবার সম্ভবনা থেকে যায়।
বর্তমানে IELTS এর প্রস্তুতির জন্য যাবতীয় উপকরণ অনলাইনে উপলব্ধ হবার সুবাদে, ঘরে বসেই বিনামূল্যে নিজে নিজেই একটি ভালো প্রস্তুতি নেয়া সম্ভব।
Test Structure এবং Format এর সাথে পরিচিত হওয়া
IELTS Test এর Structure এবং Format অন্যান্য পরীক্ষার মতো না, বরং এই পরীক্ষা এবং প্রশ্নের ধরণ পুরোপুরি ভিন্ন। পরীক্ষার প্রকৃতি এবং প্রশ্নের ধরণ ভালোভাবে না বুঝে, আয়ত্ত্ব না করেই অনুশীলন শুরু করলে খুব সহজেই উৎসাহ হারিয়ে ফেলার সম্ভবনা দেখা দিতে পারে।
একারণে অনুশীলন শুরু করার আগে ভালোভাবে IELTS এর Format এবং Structure নিয়ে একটা স্পষ্ট ধারণা তৈরি করা জরুরী। এক্ষেত্রে Cambridge IELTS Student’s Books সবচেয়ে ভালো এবং সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এই বইগুলোতে IELTS পরীক্ষার আলোকে পরিপূর্ণ অনুশীলন পরীক্ষার প্রশ্ন দেয়া থাকে। এই অনুশীলন পরীক্ষাগুলোর চর্চা শুরু করার আগে শুধুমাত্র প্রশ্নগুলোর ওপর দিয়ে চোখ বুলিয়ে নিলেই একটা ধারণা পাওয়া যায়।
এভাবে ৪টি ভাগের প্রশ্নপত্রে মনোযোগ সহকারে চোখ বুলালেই একটা সম্পূর্ণ ধারণা পাওয়া যাবে।
অধিকাংশ শিক্ষার্থী এই পরিপূর্ণ ধারণাটি না নিয়েই অনুশীলন চর্চা করে আশাহত হয়ে পরে, কেনোনা এই বিশেষায়িত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন না করা হলে সময়ের মধ্যে শেষ করা কষ্টকর ব্যাপার হয়ে যাবার আশংকা থাকে।

যেমনঃ Reading Section এ সব বাক্যের অর্থ বোঝার প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন শুধুমাত্র সেই বাক্য থেকে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য খুঁজে বের করার। ফলে প্রশ্ন দেখার আগে পুরো আর্টিকেলটি পড়া অনেকের ক্ষেত্রেই সময়মতো পরীক্ষা শেষ করতে না পারার অন্যতম কারণ।
বিভিন্ন Accent এর সঙ্গে অভ্যস্ত হওয়া
British Council অনুযায়ী, IELTS Listening Test এ একজন পরীক্ষার্থী British, American, Canadian কিংবা Australian এর মতো কিছু ‘typical English accents’ এ অডিও শুনে থাকবে। যা অনেকের ক্ষেত্রেই নতুন বা সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে। ফলে এসব ভিন্ন ভিন্ন Accent এর সঙ্গে পরিচিত হওয়া IELTS Listening এ ভালো করার জন্য জরুরী।
অনুশীলনের জন্য Cambridge IELTS Student’s Books এর অডিও রেকর্ডিং গুলো পরীক্ষা অনুশীলন শুরু করার আগে, কিছুদিন শুধু শুনতে থাকলে বুঝতে কঠিন মনে হওয়া বা বুঝতে না পারার সমস্যা অনেকাংশেই লাঘব হয়ে যাবে।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অনলাইন পডকাস্ট ব্যবহার করা হলে Listening এর পাশাপাশি সার্বিকভাবে ইংরেজি ভাষার ব্যবহারিক দিকগুলো আরো বোধগম্য হয়ে সহজতর হয়ে উঠতে শুরু করবে।
Practice Effictively
প্রতিনিয়ত চর্চার মাধ্যমে IELTS এর ভালো প্রস্তুতি গড়ে তোলা সম্ভব। সারাক্ষণ শুধুমাত্র Excercise Book নিয়ে বসে থাকতে হবে, এমনটা নিয়মমাফিক চর্চা না। বরং নানা ভাবে English এর সঙ্গে Exposure বৃদ্ধি করার মাধ্যমে নিজেকে ইংরেজি ভাষার সঙ্গে অভ্যস্ত করে তুলতে হবে।
- Practice Reading Skills
প্রতিনিয়ত বই পড়ার চর্চা যাদের আছে, তারা নিয়ম করে প্রতিদিন ইংরেজি ভাষায় পড়তে থাকুন। আর যাদের এই অভ্যাস নেই তারা সহজ কিছু ইংরেজি বই,গল্প পড়ার চর্চা শুরু করতে পারেন।
এভাবে নিজেকে ইংরেজি পড়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করে তুলতে পারলে পরীক্ষার আর্টিকেলগুলো থেকে সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করতে পারবেন।
বই পড়ার পাশাপাশি Reading Skills শাণিত করার আরেকটি অন্যতম কৌশল BBC, The Economist এর মতো ভালোমানের কিছু সংবাদ মাধ্যমের সংবাদ পড়ার অভ্যাস তৈরি করা।
বিশেষত এধরনের ভালোমানের কিছু সংবাদ মাধ্যমের নিউজ আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে Reading এর পাশাপাশি Writing Task-1 এবং Task-2 তে ভালো করা সম্ভব হয়।
Writing Task-1 এ গ্রাফ থেকে বর্ণনা কিংবা Task-2 তে ক্রিটিকাল ইস্যু নিয়ে সমালোচনামূলক প্রবন্ধ লেখা এবং বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে প্রকাশিত in-depth সংবাদ প্রতিবেদন, লেখার ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।
- Practice Listening Skills
ইংরেজি ভাষার সংবাদ মাধ্যমের সংবাদ দেখা/ শোনা Listening এর দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। এছাড়াও Ted Talk বা Tedx এর মতো ভালো কিছু প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিশেষজ্ঞরা সাম্প্রতিক সহ বিভিন্ন ধরনের ইস্যু নিয়ে তথ্যভিত্তিক উপস্থাপনা প্রদান করে থাকেন।
সাধারণত এধরনের আলোচনা, উপস্থাপনা, কথোপকথনের ট্রান্সক্রিপ্ট থাকে, যা নতুন শব্দ শিখতে এবং সেসব শব্দ বাস্তবে কিভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে তা শেখা যায়। ট্রান্সক্রিপ্ট দেখে পড়ার / বলার চর্চা করার ফলে Listening এর পাশাপাশি একই সঙ্গে Reading এবং Speaking এর দক্ষতা বৃদ্ধি হয়।
- Speak it Loud
IELTS Speaking test অন্যান্য তিনটি মডিউলের পরীক্ষার কিছু দিন আগে বা পরে হয়ে থাকে। ১৫ মিনিটের এই পরীক্ষাটি ৩টি ভাগে বিভক্ত
- Introduction
- Individual long turn
- Two-way conversation between examiner and examinee.
এই পরীক্ষাটিতে পরীক্ষক একজন পরীক্ষার্থীকে ৪টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে মার্কিং করে থাকেন
- Fluency & coherence – কথার গতি এবং সাবলীলতা
- Lexical section – শব্দভান্ডারের বিস্তৃতি এবং ব্যবহার
- Grammatical range and accuracy – বৈচিত্র সমেত ব্যাকরণের নির্ভুল ব্যবহার
- The pronunciation section – নির্ভুল, বোধগম্য এবং স্পষ্ট উচ্চারণ
Speaking অনুশীলনের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রেখে চর্চা করা উচিৎ,
- সুন্দর ও সাবলীলভাবে বাক্য শুরু এবং শেষ করা।
- একই শব্দ বা বাক্যের ব্যবহার সম্পুর্ণভাবে পরিহার করা।
- বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করা, তাদের মতামত জানা এবং নিজেকে মূল্যায়ন করা।
- নির্ভুলভাবে সরল বাক্য গঠন করে কথা বলা।
- নির্ভূলভাবে সঠিক উচ্চারণ করা।
Speaking skill এ উচ্চারণ ভালো করার জন্য ইংরেজি সিনেমা, শো, রেডিও শো, সংবাদ দেখা কার্যকর একটি উপায়।
Writing Skills
বই পড়ার অভ্যাস যাদের আছে, তাদের লেখার ক্ষেত্রে নতুন শব্দ ব্যবহার এবং ধারণাকে সুন্দর করে উপস্থাপন করা; যাদের এই অভ্যাস নেই তাদের থেকে তুলনামূলকভাবে সহজ।
নতুন ধারণা প্রয়োগের জন্য এই পরীক্ষায় কোন নম্বর নেই বরং সেই ধারণকে কীভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে সেই বিষয়ে নম্বর থাকে। এজন্য নির্ভূলভাবে এবং সুন্দর-সাবলীল বাক্যের সাহায্যে লেখা গুরুত্বপূর্ণ।
IELTS Writing test এ সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ লিখার ক্ষেত্রে রচনার কাঠামোর প্রতি সচেতন হতে হয়। নিচে উল্লেখিত রচনা কাঠামোটি অনুসরণ করা যেতে পারে,
- Introduction
- First Paragraph – Main idea, reason, example.
- Second Paragraph- Main idea, reason, example.
- Conclusion.
অন্তত ২০-৩০ টি প্রবন্ধ লেখার অনুশীলন করার পর এই কাঠামোটি ভালোভাবে আয়ত্ত্ব হয়ে যাবার পর এই সংক্রান্ত জটিলতা বা সংশয় থাকার সম্ভাবনা থাকবে না।
IELTS পরীক্ষায় ভালো স্কোর অর্জন করা কঠিন। তবে যথাযথ পরিকল্পনা অনুসরণ করে অনুশীলনের মাধ্যমে, নির্দেশনা অনুসরণ করে সব প্রশ্নের উত্তর দেয়া হলে কাঙ্ক্ষিত ভালো স্কোর অর্জন করা অসম্ভব কিছু না।
উপরের ধাপগুলো অনুসরণ করে অনুশীলন চর্চা এবং মডেল টেস্টগুলোর অনুশীলন সম্পন্ন করার মাধ্যমে ৩ মাস বা তারও কম সময়ে কাঙ্ক্ষিত স্কোর তোলা সম্ভব।
নিচে ৮ টি ওয়েবসাইটের নাম দেয়া হল, যেখানে IELTS অনুশীলনের ক্ষেত্রে সহায়ক,
- IELTS LIZ
- IELTS SIMON
- IELTS EXAM
- IELTS FOR FREE
- IELTS MENTOR
- IELTS FIGHTER
- IELTS PODCAST
- IELTS BUDDY
এসব ওয়েবসাইটের বাইরেও অনেক ধরনের IELTS এর অনুশীলন সহায়ক ব্লগ, সাইট রয়েছে। শুধুমাত্র সার্চ করেই এসব সাইট অনায়াসে খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
Meet Our Team click here
Our Another IELTS Related post: “ঘরে বসে IELTS এর প্রস্তুতি”
উচ্চশিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যেতে যা জানা প্রয়োজন
অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নানা বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে, রয়েছে নানা ধরনের বৃত্তি। উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে অন্যতম পছন্দের গন্তব্য অস্ট্রেলিয়া। দেশটিতে বর্তমানে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছেন। অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নানা বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে, রয়েছে নানা ধরনের বৃত্তি। তাই অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে যাওয়া সুযোগ বা চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে জানতে অনেকেই বেশ আগ্রহী। এই নিবন্ধে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করছি প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য।
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতকের সুযোগঃ
অস্ট্রেলিয়ার সব বিশ্ববিদ্যালয়েই স্নাতকের সুযোগ আছে। তাই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েই অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকের জন্য আবেদন করা যায়।তবে সব বিষয়ে পড়ার সুযোগ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ভর্তির সব তথ্য পাওয়া যাবে। উচ্চমাধ্যমিকে ৬৫% নম্বর এবং ৬.৫ আইইএলটিএস স্কোর থাকলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বৃত্তির সুযোগঃ
অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ে বৃত্তির সুযোগ রয়েছে। স্নাতক ও মাস্টার্সের ক্ষেত্রে টিউশন ফির ওপর ৭৫% পর্যন্ত বৃত্তি পাওয়া যায়। ভর্তি ও বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর ও প্রাতিষ্ঠানিক ফল বিশেষ গুরুত্ব পায়। স্নাতকোত্তর পড়ার জন্য প্রতিবছর অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস দেয় সে দেশের সরকার। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থী আসা-যাওয়ার বিমানভাড়া, পড়াশোনার যাবতীয় খরচ, থাকা-খাওয়ার খরচসহ গবেষণা এবং বইপত্রের জন্য অর্থ পান। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আংশিক তহবিল দেয়। বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপসহ বিভিন্ন সরকারি বৃত্তির মাধ্যমেও পড়ার সুযোগ আছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় উচ্চতর শিক্ষায় ফেলোশিপ দেওয়ার জন্য আবেদন আহ্বান করে। বিস্তারিত: http://pmfellowship.pmo.gov.bd
সরকারি বৃত্তির যোগ্যতাঃ
অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডসের জন্য কাজের অভিজ্ঞতা, নেতৃত্বগুণ ও বাংলাদেশের উন্নয়নে প্রার্থীর সম্ভাব্য ভূমিকাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। প্রতিবছর অনলাইনে এই বৃত্তির আবেদন গ্রহণ করা হয়। আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানা যাবে australiaawardsbangladesh.org ওয়েবসাইট থেকে। আইইএলটিএস স্কোরসহ সিভি, নিজের পড়াশোনা ও গবেষণার পরিকল্পনা ও সুপারিশপত্র জমা দিতে হবে আবেদনের সময়।
অন্যান্য বৃত্তিঃ
পিএইচডি ডিগ্রির জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকারের রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম (আরটিপি) নামে একটা ফুল ফান্ডেড বৃত্তি আছে। আরটিপির বৃত্তি পেতে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের অ্যাকাডেমিক সিজিপিএ, গবেষণার অভিজ্ঞতা ও জার্নাল পেপার, আইইএলটিএস স্কোর, কাজের অভিজ্ঞতা গুরুত্ব পায়। এছাড়া আবেদন করার সময় স্টেটমেন্ট অব পারপাস, নিজের সম্পর্কে লেখা ও আবেদনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর যত ভালোভাবে লেখা যাবে, ততই বাড়বে বৃত্তি ও ভর্তির সুযোগ। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব তহবিল পেতেও এসব বিষয় খুব গুরুত্বপূর্ণ। পিএইচডি পর্যায়ে শিক্ষার্থী ও গবেষকদের জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদাভাবে ফুল ফান্ডসহ ভর্তির সুযোগ আছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ইমেইল করে এসব বৃত্তির খোঁজ নেওয়া যাবে।
আইইএলটিএস স্কোরঃ
অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার জন্য আইইএলটিএস স্কোর বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর অন্তত ৬.৫ প্রয়োজন। আইইএলটিএসের চারটি ভাগে এককভাবে ৬.৫ থেকে ৭ থাকলে বৃত্তি ও ভর্তির সুযোগ-সুবিধা বেশি পাওয়া যায়। আইইএলটিএস স্কোর যত বেশি হবে, ভর্তি ও বৃত্তির ক্ষেত্রে ততই অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন। কয়েক মাস প্রস্তুতি নিয়ে দেশে বসেই একটি ভালো স্কোর অর্জনের চেষ্টা করুন। অস্ট্রেলিয়ার সবাই ইংরেজিতে কথা বলে, যে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও চাকরির ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোরকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়।
অস্ট্রেলিয়ায় জীবনযাত্রার মান ও ব্যয়ঃ
অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসাসেবা ও সামাজিক নিরাপত্তা অনেক ভালো। বৈষম্যহীন পরিবেশ ও মেধাভিত্তিক কাজের সুযোগ পাওয়া যায়। অস্ট্রেলিয়া উন্নত জীবন ও পড়াশোনার নিশ্চয়তা দেয়। সর্বশেষ টাইমস হায়ার এডুকেশন ও কিউএস র্যাঙ্কিং অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ার বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় গ্লোবাল র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ এক শর মধ্যে আছে। তবে জীবনযাত্রার মান অন্যান্য পশ্চিমা দেশের মতোই ব্যয়বহুল। বিশেষ করে বাসাভাড়া আর নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যয় একটু বেশিই। নিজ খরচে পড়তে এলে প্রচুর টাকার প্রয়োজন হবে। উল্টো দিকে, বৃত্তিসহ পড়তে এলে আপনার তেমন কষ্ট হবে না। এখানে সব নাগরিক সুবিধা হাতের কাছেই পাবেন। জীবনযাপন সহজ, সুন্দর ও সাবলীল। বৃত্তি ছাড়া পড়ার খরচ বৃত্তি ছাড়াও অস্ট্রেলিয়ায় ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি করার সুযোগ আছে। ব্যাচেলর পর্যায়ে বছরে ১৫ হাজার ডলার থেকে ৩০ হাজার ডলারের মতো খরচ পড়বে। মাস্টার্স পর্যায়ে বছরে ২০ হাজার ডলার থেকে ৩৭ হাজার ডলার। এ ছাড়া পিএইচডি পর্যায়ে খরচ ২৫ হাজার থেকে ৪৫ হাজার ডলারে মতো
পড়াশোনার মান ও পরিবেশঃ
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের মতো অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠক্রমও গবেষণাকেন্দ্রিক। শুধু পিএইচডি নয়, মাস্টার্সেও শিক্ষার্থীদের গবেষণাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কাজ করতে হয়। অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয়ের সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সরাসরি সম্পৃক্ততা থাকে। এ কারণে ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক—দুই বিষয়েই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা করতে হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ে মুখস্থ বা বইনির্ভর পড়ার চেয়ে আলোচনা ও গবেষণাকে গুরুত্ব দেয় বেশি। অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার সুযোগ অনেক বেশি। শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা ও গবেষণার দিকে আগ্রহী করে তোলার দিকে গুরুত্ব দেওয়া হয় বেশি। বিভিন্ন সমস্যা সমাধান, অ্যাসাইনমেন্ট, গ্রুপ ওয়ার্ক, প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও সামাজিক দক্ষতা অর্জনে শিক্ষকেরা সহায়তা করেন।
পড়ালেখার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগঃ
অস্ট্রেলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পাশাপাশি কাজের সুযোগ আছে। শিক্ষার্থীরা নানা প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ পান। বাংলাদেশি ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে শিক্ষার্থী অবস্থায় অস্ট্রেলিয়ায় গাড়ি চালানো যায়। ঘণ্টায় গড়ে ২২-২৮ ডলার আয় করা সম্ভব। এ ছাড়া সুপারশপ, পেট্রলপাম্প, রেস্তোরাঁসহ নানা প্রতিষ্ঠানে খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ আছে। তবে শিক্ষার্থী হিসেবে ভিসার শর্ত ও নিয়মকানুন মানতে হবে। এ ধরনের বিষয়ে আইন ভাঙলে অস্ট্রেলিয়ায় জরিমানা ও ভিসা বাতিলের মতো শাস্তির মুখে পড়তে হয়।
পড়ালেখা শেষ করে চাকরির সুযোগঃ
অস্ট্রেলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পাশাপাশি কাজের সুযোগ আছে। শিক্ষার্থীরা নানা প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ পান। বাংলাদেশি ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে শিক্ষার্থী অবস্থায় অস্ট্রেলিয়ায় গাড়ি চালানো যায়। ঘণ্টায় গড়ে ২২-২৮ ডলার আয় করা সম্ভব। এ ছাড়া সুপারশপ, পেট্রলপাম্প, রেস্তোরাঁসহ নানা প্রতিষ্ঠানে খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ আছে। তবে শিক্ষার্থী হিসেবে ভিসার শর্ত ও নিয়মকানুন মানতে হবে। এ ধরনের বিষয়ে আইন ভাঙলে অস্ট্রেলিয়ায় জরিমানা ও ভিসা বাতিলের মতো শাস্তির মুখে পড়তে হয়।
পড়ালেখা শেষ করে চাকরির সুযোগঃ
অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ, কোন বিষয়ে পড়ছেন বা কী গবেষণা করছেন, তার ওপর নির্ভর করে। ভালো ফল ও গবেষণায় যুক্ত থাকলে চাকরির সুযোগ-সম্ভাবনা বাড়ে। বিভিন্ন শহরে বিভিন্ন রকমের কাজের সুযোগ। পিএইচডি শেষ করার পর, বিশেষত আন্তর্জাতিকভাবে গবেষণার ক্ষেত্রে যারা অবদান রাখছেন, তাদের জন্য গ্লোবাল ট্যালেন্ট স্কিম নামের একটা সুযোগ আছে। এর মাধ্যমে অনেক গবেষক ও শিক্ষার্থী পড়াশোনা শেষ করে অস্ট্রেলিয়ায় থাকার পাশাপাশি কাজের সুযোগ পান। বেতনকাঠামোও অনেক ভালো।
Contact With Me

Nevine Acotanza
Chief Operating OfficerI am available for freelance work. Connect with me via and call in to my account
Phone: +01234567890 Email: admin@example.com