Hi, I’m Michael
Web designer and developer working for envato.com in Paris, France.

My Experience

Software Develop.
Co-Founder
Microsoft Corporation

Web Design.
Founder, XYZ IT Company
Reinvetning the way you create websites

Teacher and Developer
SuperKing LTD
Sr. Software Engineer
Education

BSc in Computer Science
University of DVI
New Haven, CT ‧ Private, non-profit

AS - Science & Information
SuperKing College
Los Angeles, CA 90095, United States

Secondary School Education
Kingstar Secondary School
New Haven, CT ‧ Private, non-profit
My Resume
Education Quality
BSc in Computer Science
University of DVI (2019 - Present)The training provided by universities in order to prepare people to work in various sectors of the economy or areas of culture.
HSC
Rajshahi College (2016 - 2018)Higher education is tertiary education leading to award of an academic degree. Higher education, also called post-secondary education.
SSC
Alalpur Hazi Sheikh Alam High School (2011 - 2015)Secondary education or post-primary education covers two phases on the International Standard Classification of Education scale.
Job Experience
Panjeree Club
Assistant Publicity Editor - (2020 - Present)We are a non-profit organization, we are looking forward to a peaceful world by helping each other to join hands together to bring a better future for all children & people.
Bidyanondo
VolunterBidyanondo is a non-profit organization under the NGO Affairs Bureau of the Government of Bangladesh.
Research Help Bangladesh
Editor - (2022 - Present)Editor - (2022 - Present)
Design Skill
PHOTOSHOT
FIGMA
ADOBE XD.
ADOBE ILLUSTRATOR
DESIGN
Development Skill
HTML
CSS
JAVASCRIPT
SOFTWARE
PLUGIN
Job Experience
Panjeree Club
Assistant Publicity Editor - (2020 - Present)We are a non-profit organization, we are looking forward to a peaceful world by helping each other to join hands together to bring a better future for all children & people.
NURHSA
IT Project Manager - (2021 - Present)We started this organization following this motto. We realized that having the lack of guidelines and strong bonding among students from National University Bangladesh always feels inferior and they have a certain fear of failure.
Research Help Bangladesh
Editor - (2022 - Present)The India economy has grown strongly over recent years, having transformed itself from a producer and innovation-based economy.
Trainer Experience
Gym Instructor
Rainbow Gym Center (2015 - 2020)The training provided by universities in order to prepare people to work in various sectors of the economy or areas of culture.
Web Developer and Instructor
SuperKing College (2010 - 2014)Higher education is tertiary education leading to award of an academic degree. Higher education, also called post-secondary education.
School Teacher
Kingstar Secondary School (2001 - 2010)Secondary education or post-primary education covers two phases on the International Standard Classification of Education scale.
Company Experience
Personal Portfolio April Fools
University of DVI (1997 - 2001))The education should be very interactual. Ut tincidunt est ac dolor aliquam sodales. Phasellus sed mauris hendrerit, laoreet sem in, lobortis mauris hendrerit ante.
Examples Of Personal Portfolio
University of DVI (1997 - 2001))The education should be very interactual. Ut tincidunt est ac dolor aliquam sodales. Phasellus sed mauris hendrerit, laoreet sem in, lobortis mauris hendrerit ante.
Tips For Personal Portfolio
University of DVI (1997 - 2001))The education should be very interactual. Ut tincidunt est ac dolor aliquam sodales. Phasellus sed mauris hendrerit, laoreet sem in, lobortis mauris hendrerit ante.
Job Experience
Personal Portfolio April Fools
University of DVI (1997 - 2001))The education should be very interactual. Ut tincidunt est ac dolor aliquam sodales. Phasellus sed mauris hendrerit, laoreet sem in, lobortis mauris hendrerit ante.
Examples Of Personal Portfolio
University of DVI (1997 - 2001))The education should be very interactual. Ut tincidunt est ac dolor aliquam sodales. Phasellus sed mauris hendrerit, laoreet sem in, lobortis mauris hendrerit ante.
Tips For Personal Portfolio
University of DVI (1997 - 2001))The education should be very interactual. Ut tincidunt est ac dolor aliquam sodales. Phasellus sed mauris hendrerit, laoreet sem in, lobortis mauris hendrerit ante.
My Portfolio
My Blog
লো সিজিপিএ ধারীরা আমেরিকায় কীভাবে আসবেন

লো সিজিপিএ ধারীরা আমেরিকায় কীভাবে আসবেন
——–
গ্রুপে অনেক প্রশ্ন আসে এরকম যে, তাদের সিজিপিএ অনেক খারাপ৷ কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায় এবং আমেরিকার কোনো ভার্সিটিতে কিভাবে এডমিশন নেয়া যায় ইত্যাদি। এ ধরনের প্রশ্নের কোনো সোজা-সরল উত্তর নেই। যেমনটির কোনো উত্তর নেই হাই সিজিপিএ ধারীদের ক্ষেত্রেও। যাদের ভালো সিজিপিএ তারা যেমন নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে আমেরিকান ইকোনোমিতে ঢুকতে পারবে না, তেমনি লো সিজিপিএ ধারীরা এমন চিন্তা কখনো করবে না যে কখনো তারা আমেরিকায় আসতে পারবে না। তাহলে পুরো বিষয়টা কী?
প্রথমেই বুঝতে হবে যে আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সবার জন্যই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করেই রাখে। বাংলাদেশের মতন না যে, সিজিপিএ খারাপ মানে সে অচ্ছ্যুত। সিজিপিএ শর্টলিস্ট করার ক্ষেত্রে কাজে লাগে। এইটুকুই৷ তারপরও সব ভার্সিটির জন্য না৷ টপ কিছু ভার্সিটি এরকম ডিমান্ড করে। তবে, আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং আশেপাশের অনেকের অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি, এসব খুব ফ্লেক্সিবল। আপনি যদি নিজেকে ঐ মার্কেটে একজন এসেট হিসেবে প্রকাশ করতে পারেন, তাহলে এসব সিজিপিএ কোনো ব্যাপার না। বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই করা এবং পটেনশিয়াল প্রফেসরের সাথে কানেক্ট করতে পারাটা একটা অসীম ধৈর্যের কাজ। এখানে যদি নিজেকে আপনি ফিট করাতে পারেন, তাহলে আমি এডমিশন না হওয়ার কোনো কারণ দেখি না।
—
এবার দুটা উদাহরণ দিই। আমার নিজের ক্ষেত্রে আমি দুইটা ভিন্ন ভার্সিটির দুইজন প্রফেসরকে ম্যানেজ করেছিলাম আমার সিভি দিয়ে, যেখানে আমার সিজিপিএ উল্লেখই ছিলো না। এখনো আমার সিভিতে সিজিপিএ উল্লেখ নেই। ঐ দুইটা উচ্চ র্যাংকের গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি ফান্ডিং কনফার্ম করে ফেলেছিলাম সিজিপিএ না দেখিয়েই। হ্যাঁ, আমাকে তো পরে ট্রান্সক্রিপ্ট পাঠাতে হয়েছিলো এডমিশন এর জন্য। কিন্তু এডমিশনের আগেই আমি ফান্ডিং কনফার্ম করে রেখেছিলাম। কেন দিই নি সিজিপিএ? এর উত্তর আমার কাছে সরল। দেখানোর মত সিজিপিএ আমার ছিলো না। এখন দেখি অনেকের সিজিপিএ ৪ বা ৩.৯ বা ৩.৮। আর আমার ক্ষেত্রে এটা ছিলো ৩.৫ এর আশেপাশে। এটা উল্লেখ করার মত কিছু ছিলো না। তাই করি নি। বরং আমার কাছে মনে হয়েছিলো এটা দেখে আমার প্রোফাইল সম্পর্কে আবার কেউ জাজমেন্টাল হয়ে যায় কি না, তাই।
দ্বিতীয় উদাহরণ হলো আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে আমার রুমমেটের সাফল্য। তার সিজিপিএ খুব সম্ভবত ২.৯ বা এর আশেপাশে ছিলো। এখন সে জন্স হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন বিরাট গবেষক। আমি দেখেছি, সে কি রকম অমানুষিক পরিশ্রম করেছে সেই সময়। সফলতা এমনি এমনি আপনার হাতে চলে আসে না। জীবনে শর্টকাট বলতে কিছু নেই।
—
এবার আসি মূল আলোচনায়। আপনার সিজিপিএ লো, এটা কিন্তু কোনোভাবেই আপনি সরলীকরণ করে নিজের পক্ষে সাফাই গেয়ে ভুল সংশোধন করতে পারবেন না। এটা মেনে নিতেই হবে যে আপনার খামখেয়ালি ছিলো। পড়াশুনা করেন নাই। যেটা আমিও মেনে নিয়েছিলাম। জিপিএ ফার্স্ট ব্যাচ/ অসুস্থ ছিলাম/ মেনটাল ব্রেকডাউন হয়েছিলো- ইত্যাদি কোনো ভাবেই আপনি কারণ দর্শাতে পারবেন না। নিজের খামখেয়ালীপনা এবং উদাসীনতা মেনে নিলে নিজের জন্যই ভালো৷ এখন, ঐ যে বলালাম, শর্টকাট কোনো রাস্তা নেই। তাই যা ভুল করেছেন, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে আপনার পরিশ্রমের মাত্রা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিন। সোজা কথা হচ্ছে, “যে পরিশ্রম টা আপনাকে করতে হতো, ঐ কোটা আপনাকে কোনো না কোনো ভাবে পূরণ করতেই হবে”। হয়তো রিসার্চ প্রোফাইল এনরিচ করবেন বা জিআরই/ টোয়েফেল স্কোরের দিক থেকে এনরিচড থাকবেন- যেভাবেই হোক, আপনার গ্যাপ ফিলাপ করতে হবে।
—
গ্যাপ ফিলাপ কিভাবে করবেন? শুরুতে নিজে নিজেকে প্রশ্ন করুন, আমেরিকায় কেন আসতে চান? দেশে চাকুরি নাই/ দেশের পরিস্থিতি ভালো না/ ভবিষ্যৎ নাই/ আমেরিকান সিটিজেন হবেন/ ভালো গবেষক হতে চান- কারণ যাই হোক না কেন, আপনি আসতে চান। বলার অপেক্ষা রাখে না, এখানে আপনার আয় রোজগার এবং জীবন ব্যবস্থা অনেক অনেক উন্নত, যদিও হাজারটা সমস্যা রয়েছে। কিন্তু এই উন্নত জীবন ব্যবস্থা অনেকে গ্রহণ করতে পারে না। দেশে থাকতেই আপনাকে অনেক ওপেন মানসিকতার হতে হবে। নিজের প্রতি সৎ থাকতে হবে। নিজের প্রতি নিজের কমিটমেন্ট ঠিক রাখতে হবে। এগুলা বেসিক জিনিস। এগুলো ঠিক না করলে পরের স্টেপগুলো নিতে পারবেন না। কারন এসবই একই সুঁতায় গাঁথা।
যেহেতু সিজিপিএ আপনার খারাপ, আপনি নিজেকে একটু সময় নিয়ে গোছান। এখানে কিছু কাজের লিস্ট দিলাম, যেভাবে নিজেকে ডেভেলপ করতে পারবেন।
(১) কমিউনিটি প্রোগ্রাম এবং ভলান্টিয়ার কার্যক্রম
আপনি চাকুরি করেন বা ছাত্র, যাই করেন না কেন, সপ্তাহে একটা ভলান্টিয়ার কাজ করুন। এটা আপনাকে বহুমাত্রিক একটা আইডিওলজিক্যাল শেইপ দিবে। এবং এই কাজটাকে প্রকাশ করতেও জানতে হবে। যেমন, আমি আমার পাড়ার একটা স্কুলের বাচ্চাদের কে দুই বছরের মতন গুগলে কিভাবে সার্চ করবে, কিভাবে বিভিন্ন প্রোডাক্ট অনলাইনে অর্ডার করবে ইত্যাদি নিয়ে সপ্তাহে একদিন এক ঘন্টা করে ক্লাস নিতাম। এই কাজটা একেবারে নিজের পকেটের পয়সা খরচ করে করতাম। এবং এটা আমি আমার সিভিতেও উল্লখ করেছিলাম এবং এখনো করি। এক ইন্টারভিও তে এক প্রফেসর এই বিষয়ে আমাকে অনেক আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো। এবং ঐটাতে আমি সফলও হই। আমার কাছে মনে হয়, এই কাজটা আমার সিভি এবং এসওপি কে কিছুটা হলেও সমৃদ্ধ করেছে।
(২) পেপার পাবলিকেশন
যেহেতু আপনার সিজিপিএ খারাপ, তাই এই ব্যাপারটা নিয়ে কাজ করতে পারেন। কোনো না কোনো বড় ভাই/ বন্ধু/ ছোট ভাই আপনার আছে, যারা ভালো পাবলিকেশনের কাজ করে বা গবেষণা করে। তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। নিজের ইগো-কে এক পাশে রেখে তাদের সাথে কাজ করতে শিখুন। যেহেতু সারাজীবন পড়াশুনা করেন নাই, তাই এটা আশা করা বোকামী হবে যে আপনি নিজে নিজে একটা পেপার পাবলিশ করে ফেলবেন। গাইডেড/ সুপারভাইজড রিসার্চ আপনাকে সমৃদ্ধ করবে। দরকার হলে তাদের এভাবে বলুন, “আমাকে তোর সাথে রাখ। কাজ/ এনালাইসিস এগুলা আমি করবো৷ কাজটা আমি শিখবো”। এভাবে আপনি একটা পেপার লেখায় কোলাবোরেট করতে পারবেন। একটা কো-অথরড পেপার আপনার হয়ে যাবে।
(৩) পটেনশিয়াল নেটওয়ার্ক
আপনি যে সাবজেক্টের, সেই সাবজেক্টের অন্তত একজন ভালো গবেষকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করুন। দুই একটা পেপারের কাজ করতে গেলেই টের পাবেন কারা এই ফিল্ডে ভালো। এ যুগে কাউকে খুঁজে পাওয়াটা খুব কঠিন কিছু না। খুঁজে পেলেও খালি হাতে তাদের কাছে গিয়ে লাভ নেই। মেসেঞ্জারের আননোন ম্যাসেজ আসে এরকম, “হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম”। এর পর আর কোনো লাইন নেই৷ এখানে সবাই আননোন কারো সালামের উত্তর দিতে বাধ্য না। সেরকম ভাবেই কাউকে রিচ করতে গেলে তাকে পুরো ম্যাসেজটা ভালোভাবে বলতে হবে। সে যাতে আগ্রহী হয়, সেরকম ভাবেই তাকে এপ্রোচ করতে হবে। এটা ইমেইলে করলেই ভালো। এ ধরনের কারো সাথে কোনো একটা পেপার/ গবেষণায় যুক্ত হবার চেষ্টা করুন। এটা আপনার ভবিষ্যৎ রেকমেন্ডেশনে কাজে লাগবে।
(৪) একটা ভালো এসওপি
এসওপি লিখুন। জীবনের সব ভালো-মন্দ ঘটনা মনে করে একটা ড্রাফট লিখুন শুরুতে। পেইজ লিমিট ভাবা লাগবে না। একটা ড্রাফট দাঁড় হয়ে গেলে এরপর ঘষামাজা করবেন বছরের পর বছর। আমার প্রথম এসওপি ছিলো ১২ পৃষ্ঠার। সব লিখেছিলাম। তারপর কাটতে কাটতে ২/৩ পেইজে নিয়ে আসি। অনেককে দিয়ে রিভিও করিয়েছিলাম। এখনো প্রতিনিয়ত আপডেট করছি।
(৫) জিআরই এবং টোয়েফেল
যেহেতু রেজাল্ট খারাপ, আর আপনার ভার্সিটি যেটা রিকোয়ার করবে, সেই স্কোর অর্জন করার জন্য জীবন বাজি রেখে এফোর্ট দিন। এগুলা মিনিমাম। করতেই হবে। আগের গ্যাপ ফিলার আর কী!
(৬) একটা ভালো সিভি
সিভি বানান। সিভি আপডেট করুন। বিভিন্ন সিভি ঘাটুন। সিভি এবং এসওপি এর মধ্যে সামঞ্জস্য রাখুন। এসওপিতে উল্লেখ করতে পারেন নি, এমন কিছু সিভিতে প্রেজেন্ট করুন এবং ভাইস-ভার্সা। বিভিন্ন প্রফেসরের সিভি অনলাইনে পাওয়া যায়, দেখুন একটা পূর্ণ একাডেমিক/ রিসার্চ সিভিতে কী কী থাকে।
(৭) লিখিত ভাষা দক্ষতা বৃদ্ধি
রাইটিং স্কিল অবহেলিত রাখবেন, জীবনে পদে পদে ধরা খাবেন। হাবিজাবি যা মাথায় আসে, লিখুন। হয় বাঙলায় বা ইংরেজিতে। লেখা হচ্ছে যোগাযোগের উতকৃষ্টতম মাধ্যম। এ ব্যাপারে নজর দিন। যেহেতু আমেরিকায় আসতে চান, ইংরেজিতে লেখার অভ্যাস করুন।
(৮) একটা ভালো এক্সেল শিট/ স্প্রেডশিট
এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটা মাস্টার এক্সেল ফাইল বানান। এক এক শিটে এক এক কন্টেন্ট থাকবে৷ যেমন, প্রথম শিটে আপনার টার্গেটেড বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটা তালিকা, তারপর প্রফেসরদের তালিকা, এডমিশন রিকোয়ারমেন্ট, আর্টিকেলের তালিকা ইত্যাদি। এটা যখন শুরু করবেন তখন হয়তো কিছু থাকবে না, কিন্তু এক বছর পরে আপনি হয়ে যাবেন “দ্য মোস্ট রিসোর্স্ফুল লো সিজিপিএ পার্সন”
(৯) অন্যকে সাহায্য করার মানসিকতা
অন্যকে হেল্প করুন। এটা আপনার মোরাল কম্পাসকে শক্তিশালী করবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা করবে, সেটা হচ্ছে আপনি নিজে নিজেকে হেল্প করছেন। এই যেমন, এই বড় পোস্টটা লিখছি, আসলে নিজের জন্যই লিখছি। নিজে অনেক কিছু জানতে পারবো বলে আশা রাখি। আমার চিন্তা করতে হচ্ছে, ব্রেইনটাকেও এক্টিভ রাখছি ইত্যাদি।
(১০) প্রচুর পড়া
এই পয়েন্টটা সবার শেষে লিখলেও এটাই হয়তো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হতে পারে। প্রচুর পড়বেন। ভালো কন্টেন্ট পড়লে নিজেরা সমৃদ্ধশালী হবেন। ঐ যে নেটওয়ার্ক এর কথা বললাম, সেটা অনেক বেগবান করতে পারবেন।
—
শেষ কথা হলো সেই শুরুর কথাটাই৷ আমেরিকা আপনার সাথে ফেয়ার প্লে করবে। কিন্তু নিজেকে আপনার ডেভেলপ করতে হবে। সিজিপিএ খারাপ হয়েছে, এটাকে রিকোভার করতে হলে বেশ অনেকভাবে আপনাকে এনরিচড হতে হবে। প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে যাদের হাই জিপিএ তাদের তুলনায়। লাইফ ইজ নট এ বেড অফ রোজেস।
শুভকামনা।
লিখতে লিখতে আরো অনেক কথা মাথায় আসছিলো, কিন্তু এই পোস্ট অলরেডি অনেক বড় হয়ে গেছে। স্পেসিফিক টপিক নিয়ে পরবর্তীতে আরো আলাপ করা যাবে।
—
মোহাম্মদ আরফার রাজী
ফুলব্রাইট ফেলো
কমিউনিটি এন্ড রিজিওনাল প্ল্যানিং
ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস এট অস্টিন।
Google থেকে শর্টকাট ওয়েতে তথ্য বের করার উপায়

ইউরোপে IELTS ছাড়াই ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি
পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে সেন্ট্রাল ইউরোপের দেশ অস্ট্রিয়া।দেশটির অধিবাসীদের জীবনযাত্রার মান এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার মানের দিক থেকেও অনেক উন্নত। অস্ট্রিয়ার শিক্ষাব্যবস্থাও খুবই মানসম্পন্ন। অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিং শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এর প্রধান কারণ হচ্ছে, অস্ট্রিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে রয়েছে বিনা বেতনে বা স্বল্প বেতনে উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ। সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো, অস্ট্রিয়ার বেশ কিছু ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আইইএলটিএস দরকার হয় না। এর পাশাপাশি থাকে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন স্কলারশিপ পাওয়ারও সুযোগ।
চলুন জেনে নেওয়া যাক আইইএলটিএস ছাড়াই অস্ট্রিয়ার যে আট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
১। ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয় (Vienna University):- এখানে ইংরেজি, ব্যবসা, অর্থনীতি, পরিসংখ্যান নিয়ে পড়তে গেলে ইংরেজিতে দক্ষতার সার্টিফিকেট দরকার হয়। তবে এখানে ভর্তির সময় আইইএলটিএস দরকার হয় না।
২। সালজবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় (University of Salzburg):-
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে ইংরেজি বা জার্মান ভাষায় দক্ষতা থাকতে হয়। আইইএলটিএস থাকতেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। শিক্ষার্থী ইংরেজিতে
খুব দক্ষ, এমন একটি রিকমেন্ডেশন লেটার থাকলেই হয়।

৩। ইউনিভার্সিটি অব অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সেস টেকনিকুম উইন (University of Applied Sciences Technikum Wien):-
এখানে পড়তে ইংরেজি অথবা জার্মান ভাষায় দক্ষতা লাগে। তবে যদি আপনি আগের প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করে থাকেন, তাহলে কোনো ভাষাগত দক্ষতার সনদ দরকার হবে না।
৪। জোহানেস কেপলার বিশ্ববিদ্যালয় (Johannes Kepler University):-
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু বিষয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস লাগে, সব বিষয়ের ক্ষেত্রে লাগে না।
৫। মডুল বিশ্ববিদ্যালয় (Modul University):-
এটি অস্ট্রিয়ার অন্যতম প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে বাংলাদেশিরা এইচএসসির পরই ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে শুরুতে এক সেমিস্টারের একটি ফাউন্ডেশন কোর্স করতে হবে। তাহলে আর আইইএলটিএস লাগবে না, কোর্সের শেষে থাকবে পরীক্ষা। মূল ডিগ্রি কোর্সে ভর্তির সময় আইইএলটিএস ৫.৫ স্কোর লাগবে।
৬। ইনসব্রুক বিশ্ববিদ্যালয় (University of Innsbruck):-
পূর্বের পড়াশোনা বাংলা মাধ্যমে হলেও ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট থাকতে হবে অথবা পড়াশোনার মাধ্যম ইংরেজি হতে হবে, তাহলে আইইএলটিএস লাগবে না। তবে যদি আইইএলটিএস স্কোর ৫.৫ থাকে, তাহলে ভালো।

৭। ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি অব ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস (Vienna University of Economics and Business):-
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের এখানে ব্যাচেলরে ভর্তি হতে হলে আইইএলটিএস লাগবে, তবে যদি অস্ট্রিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শিক্ষা সেন্টারের সার্টিফিকেট থাকে, যেখানে শিক্ষার্থীর B2 লেভেলের যোগ্যতা উল্লেখ থাকে, তাহলে আইইএলটিএস লাগবে না। আর মাস্টার্সে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর ব্যাচেলর ডিগ্রি ইংরেজিতে করা হয়েছে, এমন প্রমাণ দিতে পারলে আর আইইএলটিএস লাগবে না।
৮। গ্রাজ কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় (Technical University Graz):-
এখানে পড়তে ইংরেজিতে দক্ষতার সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। শিক্ষার্থী যদি পূর্ববর্তী পড়াশোনা ইংরেজি মাধ্যমে করার প্রমাণ দেখাতে পারেন, তাহলে আইইএলটিএস লাগবে না।
© সংগৃহীত

আমেরিকাতে উচ্চশিক্ষার জন্য শুরুতেই যা জানা দরকার
যারা এইমাত্র মনস্থির করলেন যে আমেরিকাতে হায়ার স্টাডি করতে চান, তাদের জন্য কিছু একেবারে বেসিক কিছু জিনিস নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি, you’ll feel more knowledgeable after reading this for the first time.
Undergraduate program – অনার্স প্রোগ্রাম। অনার্সের চার বছরকে ওরা যথাক্রমে Freshman year, Sophomore year, Junior year, Senior year বলে।
Graduate Program – মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রাম
F1 Visa – আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে আসা বিদেশী স্টুডেন্টদের ভিসা। ভার্সিটিতে আমাদের ভর্তি কনফার্ম হয়ে গেলে আমরা এই ভিসার জন্যেই এপ্লাই করবো।
Assistantship – আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য এটা স্কলারশিপের synonym. একদম সহজ করে বললে, এসিস্ট্যান্টশিপ পাওয়ার অর্থ হচ্ছে স্কলারশিপ পাওয়া। এটার অন্য নাম হচ্ছে Funding. USA এসিস্ট্যান্টশিপের মাধ্যমে যতজন ছাত্র-ছাত্রীকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেয়, ইউরোপের অনেক দেশ একত্রে এতো স্কলারশিপ দেয়না। এসিস্ট্যান্টশিপ মূলত দুই রকম-
1) Research Assistantship – আমরা অনেকে বিজ্ঞানী আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- দুটোকে একেবারে ভিন্ন সত্তা হিসেবে দেখি; বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিচার করি বলেই হয়তো। কিন্তু বিশ্বের অধিকাংশ দেশে এই দুটো টার্ম একেবারে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ওখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই গবেষণা করেন মূলত, ইউনিভার্সিটির বড় বড় ল্যাবে তাদের রিসার্চ চলে। এইসব রিসার্চের জন্য তাদের এসিস্ট্যান্টের প্রয়োজন হয়। তাই তারা Research Assistantship অফার করে।
এটা এমন একটা চাকরি, যেখানে আপনার কাজ হচ্ছে আপনার থিসিস নিয়ে কাজ করা। সেটা তো মাস্টার্স-পিএইচডি করতে গেলে আপনাকে এমনিতেই করতে হতো। আপনার থিসিসের কাজ করার জন্যে ওরা আপনাকে সরঞ্জামও দেবে, আপনার কোর্সওয়ার্কের টিউশন ফি-ও মাফ করে দেবে, আবার মাসে মাসে কিছু টাকাও আপনার পকেটে গুঁজে দেবে। টাকার অংকটা ভালোই, খেয়ে পরে প্রত্যেক মাসে ৫০,০০০ টাকা (ক্ষেত্রবিশেষে আরো বেশি) থেকে যায়
2) Teaching Assistantship – শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই নামজাদা বিজ্ঞানী, অনেকে নোবেল-বিজয়ী, অনেকে যে কোনদিন পেয়ে যাবে- এমন রিসার্চ করছে। ফলাফল, তারা অত্যাধিক ব্যস্ত। এমন অবস্থায় সে কি আর পরীক্ষার হলে পরিদর্শকের কাজ করে ৩ ঘণ্টা নষ্ট করবে? অথবা প্রত্যেকের ২০টা করে ৩০ জন ছাত্রের MCQ paper evaluate করবে? তার চেয়ে বরং এ সময়টা পেলে সে একটা নতুন research method দাঁড় করাতে পারবে। তাই এই কাজগুলোর জন্য সে একজন এসিস্ট্যান্ট রাখে, তাকে বলে Teaching Assistant. সুযোগ-সুবিধা অনেকটা research assistant-দের মতই।
Fall Session – শরৎকালে অর্থাৎ অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে যে সেশনটা শুরু হয়, সেটা। এই সেশনেই এসিস্ট্যান্টশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
Spring Session – জানুয়ারি মাসে যে সেশন শুরু হয়, সেটা। এই সেশনে ফান্ডিং Fall এর চেয়ে কম থাকে। আর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কোর্সওয়ার্কও এমনভাবে সাজানো থাকে, যাতে Fall এ শুরু করলে সুবিধা। তবে এটা ঠিক যে, এই সেশনেও ফান্ডিং থাকে এবং ফান্ডিং পেলে আমাদের কাছে Fall হচ্ছে লাউ, আর Spring কদু !!
Standardized Test – ইউনিভার্সিটিগুলোতে এপ্লাই করতে হলে আগে কিছু টেস্ট দেয়া প্রয়োজন। যেমন – GRE, GMAT, TOEFL, IELTS, etc. এগুলোর ওপর ক্লিক করে প্রত্যেকটার ব্যাপারে ডিটেইলসে জেনে নিতে পারবেন। TOEFL অথবা IELTS এর মধ্যে যে কোন একটা দেয়া লাগবে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা যাচাই করার জন্য। MBA করতে চাইলে লাগবে GMAT, আর বাকী সবার জন্য GRE.
Ivy League – আটটা নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয়, যেগুলোতে চান্স পাওয়া খুবই শক্ত বা চান্স পেতে হলে খুব ভালো কোয়ালিফিকেশন থাকা লাগে, সেগুলোকে একত্রে Ivy League বলে। সেই আটটা ভার্সিটির নাম হচ্ছে Brown University, Columbia University, Cornell University, Dartmouth College, Harvard University, Princeton University, the University of Pennsylvania, and Yale University. এরকম কোয়ালিটির ভার্সিটি অনেক আছে, তবে এরা নিজেদেরকে একটু হনু ভাবে… MIT এর নাম এখানে নেই, তাহলেই বুঝুন!
Some Myths and Truths – USA higher study নিয়ে কিছু ভুল ধারণা অনেকের মধ্যেই বিদ্যমান। আশা করি, আপনি সেই ভুল ধারণায় বিভ্রান্ত হবেন না…
নোটের এই জায়গায় এসে আপনি বলতে পারেন, আপনার প্রিপারেশন শুরু হয়ে গেছে। এবার নেমে পড়ুন এপ্লাই করার রাস্তায়। কি কি লাগবে, সেগুলোর বিস্তারিত দেখে নিন এই লিংকে – The Ultimate Check-list for HIGHER STUDY IN USA……… Best of luck!
জার্মানিতে স্টুডেন্ট অবস্থায় সেভিংস কেমন হয় ?
Contact With Me

Nevine Acotanza
Chief Operating OfficerI am available for freelance work. Connect with me via and call in to my account.
Phone: +012 345 678 90 Email: admin@example.com